ছাগলের বাচ্চার দাম । কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি
আজকে আমরা যে বিষয়ে আলোচনা করব সেটি হল ছাগলের বাচ্চার দাম কত । ছাগলের বাচ্চার দাম বিভিন্ন দামের হয়ে থাকে । ছাগলের বয়স ও সাইজ অনুযায়ী বা ছাগলের জাত অনুযায়ী দান হয়ে থাকে । তিন থেকে চার মাসের বাচ্চার ছাগলের দাম হয়ে থাকে সর্বোচ্চ 9 হাজার টাকা থেকে 10 হাজার টাকা পর্যন্ত ।
এই জাতের ছাগলের বাজারে প্রচুর প্রচুর চাহিদা এবং ভালো দামে বিক্রয় করা যায় বা কেনা যায় । একজন ছাগল চাষে সহজে কম খরচে এই জাতের ছাগল পালন করে খামারে আয় বৃদ্ধি করতে পারে । ছাগল গাছের পাতা খায় , তাই এই ছাগল কম সরষে দিয়ে অনেক আয় করতে পারে ।
রাম ছাগল বা যমুনাপারি ছাগল মূলত ছাগলের একটি বিশেষ জাত । যমুনাপারি ছাগল কে আমরা রাম ছাগল বলি । ভারতে উত্তরপ্রদেশে যমুনা গঙ্গা এবং নদীর মধ্যে জেলা এবং মথুরা জেলা ও বাংলাদেশ জমুনাপুরি রাম ছাগল প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় । বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকা রাম ছাগল পাওয়া যায়। ছাগলের এই জাতটি মাংস এবং দুধ উভয়ের জন্য পালন করা হয় । এরা সাধারণত বাংলাদেশ প্রয়োজনের জন্য অন্যান্য আদিবাসী যাদের সাথে পালিত হয় ।
তারা সাধারণত দেরিতে প্রাপ্তবয়স্ক হয় । যমুনা ছাগল বা রাম ছাগল বছরে একবার বাচ্চা দেয় । এবং প্রতিবার 1 থেকে দুই টি বাচ্চা দিয়ে থাকে । যমুনাপড়ি বা রাম ছাগল দুধ উৎপাদনের ক্ষমতা দেশি জাতের ছাগলের চেয়ে বেশি । তারা প্রতিদিন 1.5 থেকে 2 কেজি বেশি দুধ দেয় বা দিয়ে থাকে ।
এই জাতের ছাগলের দুধ পায় 4 থেকে 5 শতাংশ ফ্যাট থাকে । এই জাতের মাংস ব্লাক বেঙ্গল ছাগলের মত সুস্বাদু নয়। তবে দুধ ও মাংস উৎপাদনের উদ্দেশ্য যমুনাপারি বা রাম জাতের ছাগল এদেশের পালন করা হচ্ছে অনেক বেশি । ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের তুলনায় এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম।
প্রথম অবস্থায় আপনে ছাগল পালন করতে গেলে প্রায় 10 ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হবেন সেগুলি নিচে আলোচনা করা হলো
এছাড়া বারের পাশে পতির জায়গা হাইড্রোপনিক ঘাস আবাদ করতে পারেন। এই ঘাস উৎকৃষ্টমানের, তাই এই ঘাস এই ছাগলের খাবারের বেশিরভাগ চাহিদা মেটানো যায় । মাটি ছাড়া শুধুমাত্র পানে ব্যবহার করে যে ঘাস চাষ করা হয় তাকে হাইড্রোপনিক ঘাস বলে বাপ বলে থাকে । দুধ ও মাংস উৎপাদনে করতে হলে ছাগল বা গরু জন্য প্রচুর পরিমাণে কাঁচা ঘাসের প্রয়োজন হয়ে থাকে । তাই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘাস চাষ করতে হবে ।
আরো পড়ুন: সবচেয়ে ভালো সিলিং ফ্যান কোনটি
সুপার স্টার সিলিং ফ্যান দাম
রবি আনলিমিটেড ইন্টারনেট
ছাগলের প্রকৃতি- প্রয়োজনে জায়গার পরিমাণ
বাচ্চা ছাগল–০.৩ বর্গমিটার
পূর্ণবয়স্ক ছাগল–১.৩ বর্গমিটার
গর্ভবতী ছাগল–১.৯ বর্গমিটার
পাঠা–২.৮ বর্গমিটার
সকাল ছয়টা থেকে সাতটা মধ্যে দৈনিক প্রয়োজনের এক থেকে দুই অংশ দানাদার খাবার এবং এক থেকে তিন অংশ আঁশ জাতীয় খাদ্য দিতে হবে । প্রথমে দানাদার খাদ্য আলাদা আলাদা পাত্রে এবং পরে আজ জাতীয় খাদ্য একত্রে দিতে হবে ।
সকাল ছয়টা থেকে নয়টা থেকে পাতাজাতীয় বাঘা জাতীয় ডাল ছড়িয়ে দিতে হবে ।
বিকাল চারটা থেকে পাঁচটার মধ্যে অবশিষ্ট দানাদার খাদ্য সরবরাহ করতে হবে ।
সন্ধ্যার সময় বা সন্ধ্যার পূর্বে ছাগল ঘরে তুলে দিনের অবশিষ্ট এক থেকে তিন অংশ আজ জাতীয় খাদ্য সরবরাহ করতে হবে ।
ছাগলের চিকিৎসার খরচ মেডিসিন খরচ বিদ্যুৎ খরচ ছাগলের পানির পাত্র খাবার পাত্র অপচয় ইত্যাদি মিলিয়ে দশটা ছাগলের পিছনে মাসে পরে 600 টাকা ।
আমাদের এই সাইডে এতক্ষণ থাকার জন্য ধন্যবাদ। আমরা আশা করি যে আপনি যে বিষয় চেয়েছেন সেই বিষয়টা অবশ্যই পেয়েছে। এরকম সকল তথ্য পেতে আমাদের সাথে সবসময় থাকবেন| ধন্যবাদ,
প্রয়োজনে নিচে ভিডিও দেওয়া আছে দেখে নিতে পারেন ।
রাম ছাগলের বাচ্চার দাম কত
রাম ছাগলের বাচ্চার দাম সবচেয়ে বেশি কারণ এটি অনেক দূরত্ব বড় হয় এটি দেখতে অনেক সুন্দর হয় । রাম ছাগলের জাত অনেক ভালো । রাম ছাগলের বাচ্চার দাম হয়ে থাকে 9,000 টাকা থেকে 10 হাজার টাকা পর্যন্ত ।এই জাতের ছাগলের বাজারে প্রচুর প্রচুর চাহিদা এবং ভালো দামে বিক্রয় করা যায় বা কেনা যায় । একজন ছাগল চাষে সহজে কম খরচে এই জাতের ছাগল পালন করে খামারে আয় বৃদ্ধি করতে পারে । ছাগল গাছের পাতা খায় , তাই এই ছাগল কম সরষে দিয়ে অনেক আয় করতে পারে ।
রাম ছাগল বা যমুনাপারি ছাগল মূলত ছাগলের একটি বিশেষ জাত । যমুনাপারি ছাগল কে আমরা রাম ছাগল বলি । ভারতে উত্তরপ্রদেশে যমুনা গঙ্গা এবং নদীর মধ্যে জেলা এবং মথুরা জেলা ও বাংলাদেশ জমুনাপুরি রাম ছাগল প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় । বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকা রাম ছাগল পাওয়া যায়। ছাগলের এই জাতটি মাংস এবং দুধ উভয়ের জন্য পালন করা হয় । এরা সাধারণত বাংলাদেশ প্রয়োজনের জন্য অন্যান্য আদিবাসী যাদের সাথে পালিত হয় ।
রাম ছাগল বা যমুনাপরি ছাগলের বৈশিষ্ট্য
রাম ছাগল বা যমুনাপারি ছাগল চেনার উপায় হচ্ছে এর কানের দৈর্ঘ্য 25 সেন্টিমিটার এর কাছাকাছি । পুরুষ ও স্ত্রী দু'ধরনের ছাগলের সিং বিদ্যমান । এই জাতের ছাগল পা লম্বা হয়ে থাকে। পুরুষ ছাগলের ওজন 120 কিলোগ্রাম ও স্ত্রী জাতের ছাগলের ওজন 90 কিলোগ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে বা হতে পারে । রাম ছাগল বা যমুনাপারি ছাগলের গায়ের রং সাদা কালো হলুদ বাদামে এবং বিভিন্ন রঙের সংমিশ্রিত । রাম ছাগলের শরিলে গঠনতন্ত্র লম্বা হয় । তাদের পিছনে পায়ের খুব লম্বা এবং লম্বা চুল রয়েছে রাম ছাগলের অন্যতম বৈশিষ্ট্য । এদের লম্বা প্রকৃতি এবং ঝুলন্ত । তাদের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো 8 থেকে 10 ইঞ্চি কান ঝুলানো । রাম ছাগল এর ওলানের পাছা মোটা এবং লম্বা হয় । শিশু বলে চ্যাপ্টা এবং দীর্ঘ নিও । তাদের শরীরের ওজন 32 থেকে 40 ইঞ্চি বা তার বেশি হতে পারে । একটি প্রাপ্তবয়স্ক যমুনাপারি ছাগল রাম ছাগল প্রাপ্তবয়স্ক গড় ওজন 60 থেকে 90 কেজি এবং একটি ছাগলের ওজন 50 থেকে 60 কেজি হয়ে থাকে । এরা খুবই সহনশীল এবং চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে ।আরো পড়ুন: কোন কোম্পানির টাইলস ভালো
তারা সাধারণত দেরিতে প্রাপ্তবয়স্ক হয় । যমুনা ছাগল বা রাম ছাগল বছরে একবার বাচ্চা দেয় । এবং প্রতিবার 1 থেকে দুই টি বাচ্চা দিয়ে থাকে । যমুনাপড়ি বা রাম ছাগল দুধ উৎপাদনের ক্ষমতা দেশি জাতের ছাগলের চেয়ে বেশি । তারা প্রতিদিন 1.5 থেকে 2 কেজি বেশি দুধ দেয় বা দিয়ে থাকে ।
এই জাতের ছাগলের দুধ পায় 4 থেকে 5 শতাংশ ফ্যাট থাকে । এই জাতের মাংস ব্লাক বেঙ্গল ছাগলের মত সুস্বাদু নয়। তবে দুধ ও মাংস উৎপাদনের উদ্দেশ্য যমুনাপারি বা রাম জাতের ছাগল এদেশের পালন করা হচ্ছে অনেক বেশি । ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের তুলনায় এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম।
কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি
ছাগলের জাত অনুযায়ী আমরা জেনেছি যে সবচেয়ে ভাল জাতের ছাগল ছাগল হচ্ছে ব্লাক বেঙ্গল ছাগল বা রাম ছাগল যাতে ভালো পরিমাণে লাভ হয়ে থাকে পালন করলে । এটি অনেক সৌন্দর্য জাতের ছাগল । 100 টি ছাগলের যাদের উপর গবেষণা করে ব্ল্যাক বেঙ্গল বা রাম ছাগল অন্যতম সেরা জাত হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিয়েছেন ।ছাগলের খামার করতে কত টাকা লাগবে
আমরা জানব ছাগলের খামার করতে কত টাকা লাগে। ছাগলের খামার করতে কত টাকা লাগে ও ছাগল পালন খরচ কত হবে তা নির্ভর করবে ছাগল খামার পরিচালনার ওপর । কারোর ক্ষেত্রে ১১ ছাগল পালন করতে 50 থেকে 60 হাজার টাকা লাগতে পারে । আবার কারো ক্ষেত্রে ১১ টা ছাগল পালন করতে 1 লক্ষ টাকার বেশি লেগে যায় । এর কারণ হচ্ছে ছাগলের জাত বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে । বেশি দামের ছাগল পালন করতে অনেক খরচ হয়ে যায় । তাই জাতের কারণে বেশি টাকা খরচ হয়ে যায় ।প্রথম অবস্থায় আপনে ছাগল পালন করতে গেলে প্রায় 10 ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হবেন সেগুলি নিচে আলোচনা করা হলো
ছাগলের ঘাস চাষ
ছাগলের খামার করতে হলে প্রথমে আপনাকে ঘাস লাগাতে হবে । ঘাস লাগাতে হলে প্রথমে জমির প্রয়োজন হয় । যদি নিজের জমি থাকে তাহলে আপনার অনেক খরচ বেঁচে যেতে পারে । আর যদি নিজের খুব বেশি জমি না থাকে তবে অবশ্যই জমি লিজ নিতে হবে । জমি লিজ নিতে হলে জমির মালিকের সাথে অবশ্যই লিখিত চুক্তি করে নিবেন । জমি রাজনীতি 5 থেকে 6 হাজার ও লাগতে পারে আবার 10 থেকে 15 হাজার লাগতে পারে অঞ্চল ভেদে ।এছাড়া বারের পাশে পতির জায়গা হাইড্রোপনিক ঘাস আবাদ করতে পারেন। এই ঘাস উৎকৃষ্টমানের, তাই এই ঘাস এই ছাগলের খাবারের বেশিরভাগ চাহিদা মেটানো যায় । মাটি ছাড়া শুধুমাত্র পানে ব্যবহার করে যে ঘাস চাষ করা হয় তাকে হাইড্রোপনিক ঘাস বলে বাপ বলে থাকে । দুধ ও মাংস উৎপাদনে করতে হলে ছাগল বা গরু জন্য প্রচুর পরিমাণে কাঁচা ঘাসের প্রয়োজন হয়ে থাকে । তাই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘাস চাষ করতে হবে ।
ছাগল পালনে প্রশিক্ষণ খরচ
যুব উন্নয়নের প্রশিক্ষণ ক্ষেত্রে থেকে প্রশিক্ষণ দিতে হয় 15 থেকে 20 দিনের মতন । যদিও আপনি প্রশিক্ষণ বিনামূল্য পাবেন তবুও আপনার অন্যান্য কিছু খরচ লাগতে পারে বা লাগবেই । সেটা 3000 টাকার বাজে হতে যেতে পারে । ছাগল পালন শুরু করতে চাইলে কমপক্ষে চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হয় । ছাগলের জন্য সেট তৈরির পাশাপাশি তাদের খাদ্য জলের পরিচর্যা দক্ষতার সাথে করতে হবে । আপনাকে এই খরচ প্রাথমিক পর্যায় বিনিয়োগ করতে হবে অবশ্যই । যেমন ছাগল কেনা, সেড নির্মাণ, ছাগলের জন্য পশুখাদ্য কেনা এবং শ্রম দিতে হবে ।সুপার স্টার সিলিং ফ্যান দাম
রবি আনলিমিটেড ইন্টারনেট
ছাগলের খামার পরিদর্শন খরচ
আপনাদের এলাকায় বা অন্য কোথাও যেখানে ছাগল খামার আছে উক্ত ছাগলের খামার পরিদর্শন করা এবং সেখানে সময় কাটিয়ে অভিজ্ঞতা নেওয়া । যদিও এ কাজে কাউকে টাকা দিতে হবে না তবে যাতায়াতের খরচ সহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ 1 থেকে 2 হাজার হতে পারে ।ছাগলের জন্য জমি নির্বাচন ও জমি ক্রয় খরচ
জমি নির্বাচন ও জমি ক্রয় । আপনার যদি নিজের কোন জমে না থাকে তবে আপনাকে জমি ক্রয় করতে হবে এতে আপনার অনেক খরচ হতে পারে ।ছাগলের জন্য ঘর নির্বাচন খরচ
ছাগলের জন্য উপযুক্ত ঘর তৈরি করতে হবে । বৃষ্টি ছাগলের ঘর তৈরি করতে আনুমানিক 40 হাজার টাকা খরচ হবে । তবে সেটা নির্ভর করছে ঘরের নকশা সুযোগ-সুবিধা উপর । 20 হাজার খরচ করবে আবার কেউ 2 লাখ টাকা খরচ করবে ঘর করতে । এখানে ছাগল পতি জায়গার পরিমান দেওয়া হল ।ছাগলের প্রকৃতি- প্রয়োজনে জায়গার পরিমাণ
বাচ্চা ছাগল–০.৩ বর্গমিটার
পূর্ণবয়স্ক ছাগল–১.৩ বর্গমিটার
গর্ভবতী ছাগল–১.৯ বর্গমিটার
পাঠা–২.৮ বর্গমিটার
ছাগলের খাবার খরচ
দানাদার খাবার সংগ্রহ করা যা মাসে প্রতি দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা খরচ হতে পারে । এর বিস্তারিত নিচে দেওয়া হলসকাল ছয়টা থেকে সাতটা মধ্যে দৈনিক প্রয়োজনের এক থেকে দুই অংশ দানাদার খাবার এবং এক থেকে তিন অংশ আঁশ জাতীয় খাদ্য দিতে হবে । প্রথমে দানাদার খাদ্য আলাদা আলাদা পাত্রে এবং পরে আজ জাতীয় খাদ্য একত্রে দিতে হবে ।
সকাল ছয়টা থেকে নয়টা থেকে পাতাজাতীয় বাঘা জাতীয় ডাল ছড়িয়ে দিতে হবে ।
বিকাল চারটা থেকে পাঁচটার মধ্যে অবশিষ্ট দানাদার খাদ্য সরবরাহ করতে হবে ।
সন্ধ্যার সময় বা সন্ধ্যার পূর্বে ছাগল ঘরে তুলে দিনের অবশিষ্ট এক থেকে তিন অংশ আজ জাতীয় খাদ্য সরবরাহ করতে হবে ।
ছাগলের বিভিন্ন রোগ ও চিকিৎসা
ছাগলের নিয়মিত চিকিৎসা দিতে হবে। ছাগলে ভালোভাবে পরিদর্শন করতে হবে যাতে কোনো সমস্যা না হয় । ছাগলের অসুখ ও চিকিৎসা পূর্বে আজকে আমরা ছাগলের একটি রোগ নিয়ে আলোচনা করব । আমরা একজন খামারে ভাইয়ের মুখ থেকে ছাগলের সমস্যার কথা শুনেছি । আমরা রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা এবং মেডিসিন পরামর্শ দিব । যে সকল নিয়মিত আমাদের আলোচনা পড়েন কেমন লাগে আমাদের বিভিন্ন রকমের তাদের চিকিৎসা এবং পরামর্শগুলো অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ।আমি প্রতিদিন টেকনোলজি রিলেটেড পোস্ট করে থাকি এগুলো পাওয়ার জন্য এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন
আমাদের এই সাইডে এতক্ষণ থাকার জন্য ধন্যবাদ। আমরা আশা করি যে আপনি যে বিষয় চেয়েছেন সেই বিষয়টা অবশ্যই পেয়েছে। এরকম সকল তথ্য পেতে আমাদের সাথে সবসময় থাকবেন| ধন্যবাদ,
